Bangal Press
ঢাকাTuesday , 14 November 2023
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. ক্যাম্পাস
  6. খেলাধুলা
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. তথ্যপ্রযুক্তি
  10. বিনোদন
  11. ভ্রমণ
  12. মতামত
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. শিক্ষা জগৎ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভূরুঙ্গামারী উপজেলা মুক্ত দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

ডেস্ক রিপোর্ট
November 14, 2023 10:12 am
Link Copied!

দেশের প্রথম পাক হানাদার মুক্ত উপজেলা ভূরুঙ্গামারী মুক্ত দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও প্রেস ক্লাব যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয় থেকে র‍্যালি বের হয়ে বাসস্ট্যান্ড স্মৃতিসৌধ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম ফেরদৌসের সভাপতিত্বে প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) উত্তম কুমার রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুহুল আমীন (এসপি পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত), উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুন্নবী চৌধুরী, ওসি রুহুল আমিন।
বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকতারুজ্জামান, সদ্য সাবেক উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুল আলম মতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ সরকার, প্রেসক্লাবের সভাপতি আনোয়ারুল হক ও প্রেসক্লাবের সম্পাদক এমদাদুল হক মন্টু প্রমুখ। পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ২ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ৭ জন ব্যক্তিকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ভূরুঙ্গামারী আক্রমনের পরিকল্পনা করার পর ৬ নং সেক্টর কমান্ডার এমকে বাশার, মিত্র বাহিনীর অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জোসি সহ উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ সাহেবগঞ্জ সাব-সেক্টরে আসেন। এসময় ভারতীয় ষষ্ঠ মাউন্টেন ডিভিশনের একটি ব্রিগেড ও বিএসএফের কয়েকটি কোম্পানী সামরিক সজ্জায় সজ্জিত হয়ে ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ দিক খোলা রেখে পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে একযোগে আক্রমনের সিন্ধান্ত নেয়। পরিকল্পনা মোতাবেক ১৩ নভেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ নেতৃত্বে প্রবল আক্রমণ শুরু হয়। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ি এর একদিন আগেই মিত্র বাহিনী ভারতের সাহেবগঞ্জ থেকে ভূরুঙ্গামারীতে কামান ও মর্টারের গোলা বর্ষণ সহ বিমান হামলা চালায়। ১৪ নভেম্বর ভোর হবার আগেই পাকবাহিনীর গোলা বর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়। তারা পিছু হটে নাগেশ্বরী উপজেলার দিকে চলে যায়। পরে মুক্তিবাহিনী ভোরে জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে সিও অফিসের (বর্তমান উপজেলা পরিষদ) সামনে চলে আসে এবং সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করেন।



সালাউদ্দিন/সাএ

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।