Bangal Press
ঢাকাSaturday , 8 July 2023
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. ক্যাম্পাস
  6. খেলাধুলা
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. তথ্যপ্রযুক্তি
  10. বিনোদন
  11. ভ্রমণ
  12. মতামত
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. শিক্ষা জগৎ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট চিকিৎসকরা

Link Copied!

সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা ভাতা এবং সেই ভাতা নিয়মিত দেওয়ার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছে ট্রেইনি চিকিৎসকদের সংগঠন “পোস্টগ্রাজুয়েট প্রাইভেট ট্রেইনি ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন”। দাবি মেনে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন তারা।
শনিবার (৮ জুলাই) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করে সংগঠনটি। কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, সারাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে একযোগে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের ট্রেইনি ডাক্তার ও পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রাইভেট ট্রেইনি ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. জাবির হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম ভাতা দেওয়া হয় আমাদের দেশের ট্রেইনি ডাক্তারদের। ভারতে এই ভাতা দেড় লাখ রুপি, পাকিস্তানে প্রায় পঁচাত্তর হাজার রুপি, আর চিকিৎসা সেবার জন্য যে সিঙ্গাপুরের উদাহরণ দেওয়া হয় সে দেশে বাংলাদেশের প্রায় আড়াই লাখ টাকা ভাতা দেওয়া হয় ট্রেইনি ডাক্তারদের। কিন্তু আমাদের দেশে এটি মাত্র ২০ হাজার টাকা। আমাদের দাবি, ট্রেইনি ডাক্তারদের ভাতা বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করতে হবে। যাতে দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে আমরা মোটামুটি জীবনযাপন করতে পারি। আমাদের চিকিৎসা সেবা বিশ্বমানে উন্নত হোক এটা আমরা চাচ্ছি, কিন্তু চিকিৎসকদের সরবরাহ করছি সর্বনিম্ন ভাতা।”
তিনি আরও বলেন, “নিজেদের দাবি নিয়ে গত ছয় মাস ধরে আমাদের যারা অভিভাবক রয়েছেন– বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ), বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ),  স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ), ঢাকা মেডিকেলসহ সবার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। সবাই আমাদের নৈতিকভাবে সমর্থন করেছে। কিন্তু দাবি পূরণে কোনো ধরনের আশানুরূপ পদক্ষেপ আমরা দেখিনি। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে দ্বারে দ্বারে ঘুরে আমরা আজ সারা বাংলাদেশের ট্রেইনি ডাক্তাররা একযোগে কর্মবিরতিতে গিয়েছি। আমাদের দাবি পূরণ করে সুনির্দিষ্ট প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলমান থাকবে। প্রতিদিন নতুন নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।”
দাবি পূরণ হলে দ্রুত রোগীদের সেবায় ফিরতে চান জানিয়ে তিনি বলেন, “শুধু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের দিয়ে হাসপাতাল চালানো খুবই কষ্টকর। এতে সাধারণ মানুষ ও সেবা প্রত্যাশীদের ভোগান্তি বাড়বে। আমরা চাই না তা হোক। আমরা চাই, অধিকার নিয়ে ফিরে গিয়ে রোগীদের দ্রুত সেবা দিতে।”
আন্দোলনকারীরা জানান, সারা বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রায় ১০ হাজার ট্রেইনি ডাক্তার রয়েছেন। সবাই একযোগে এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।



আশরাফুল/সা.এ.

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।