আ ম ন জামান চৌধুরী
ওলিকুল শিরোমনী হযরত শাহজালাল মুজরদে ইয়েমেনী রঃ ১৩ শতকে সিলেটের একমাত্র মুসলমান গাজী বুরহান উদ্দিন রঃ দুর্দশার কথা ও অত্যাচারী জমিদার গৌরগোবিন্দের নিষ্ঠুরতার কাহিনী শুনে সিলেটে আসার মনস্থির করলে ৩৬০ জন শিস্যসহ সিলেটে আগমন করেন এই জগৎখ্যাত ওলি। সিলেটের অত্যাচারী জমিদার গৌরগোবিন্দের নিষ্ঠুরতা এবং ধর্মপ্রচারে বাধা হযরত শাহজালাল রঃ দলবলের ওপর আক্রমণ সেইসব আক্রমনের প্রতিআক্রমণে পরাজিত হয়ে সিলেট ছেড়ে পালিয়ে যায় গৌরগোবিন্দ। এই মহান ওলি ১৩৪৩ সালে ইন্তেকালের পর তাঁকে সিলেট শহরের এই এলাকায় সমাহিত করা হয়। তারপর থেকে সারা বছরই হযরত শাহজালাল রঃ মাজার জিয়ারতে উদ্দ্যেশে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের আগমন ঘটে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা সিলেটে আসলে একবার হলেও ঘুরে যান শাহজালাল মাজার।দীর্ঘদিন যাবৎ মাজার কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় নষ্ট হচ্ছে মসজি মাদ্রাসা মাজারের পবিত্রতা। বহু বছর ধরে আলিম ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মাজার মসজিদ মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে ছেলে মেয়েদের বেপর্দা চলাফেরায় নাখোশ ছিলেন কিন্তু কর্তৃপক্ষ তা গুরুত্ব দেয়নি ফলে মাজাকে কেন্দ্র করে আসা দর্শনার্থীদের মধ্যে অনেকের দৃষ্টিকটু পোশাক পরিচ্ছদ মাজার এবং মসজিদ ওয়ালা পরিবেশের জন্য বেমানান হওয়ায় সম্প্রতি মাজার এলাকায় ‘হাফ প্যান্ট’ পরে না প্রবেশ নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড টানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
৩ সেপ্টেম্বর রবিবার থেকে মাজারের প্রবেশের মূল ফটক ও পেছনের প্রবেশমুখে কয়েকটি সাইনবোর্ড টানানো রয়েছে । এতে লেখা- ‘হাফ প্যান্ট পরে মাজারের গেইটের ভিতরে প্রবেশ নিষেধ। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।
সাইনবোর্ডটি যাদের চোখে পড়ছে আলহামদুলিল্লাহ বলে প্রশংসা করছেন, কেউ কেউ একা একাই উচ্চারণ করছেন কর্তৃপক্ষের প্রতি ধন্যবাদ। শতাধিক মানুষ এই প্রতিবেধকের সঙ্গে কথা বলেন জানাযায় সিলেটে হাজার হাজার মসজিদ মাদ্রাসা ধর্মীয় প্রতিষ্টান ওধর্মাপ্রাণ মানুষদের বসবাস, যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে পোশাক পরিচ্ছদে ধর্মীয় আচার অনুষ্টানে চলাফেরায় রয়েছে স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট। সবারবপ্রায় অভিন্ন মতামত হলো যেহেতু এখানে একজন বড় ওলির মাজার রয়েছে একই আঙিনায় রয়েছে মসজিদ মাদ্রাসা কবর সেজন্য এখানকার পরিবেশটা সেরকম হওয়া উচিত। এমন একটা পবিত্র আবহে ছোটখাটো পোশাকে, বেপর্দা চলাফেরা করা শুধু ধর্মীয় নয় আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গেও যায়না। সবাইকে মনে রাখতে হবে এটা একজন উপমহাদেশের প্রখ্যাত একজন ওলির কবর কোনো পিকনিক বা পর্যটন স্পট নয়। এখানাকার পবিত্রতা রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। এরসঙ্গে সবাই মাজার কর্তৃপক্ষকে এমন সিদ্ধান্তে জন্য ধন্যবাদ জানান। শাহজালাল রহ: মাজারে হাফপ্যান্ট পরে প্রবেশ নিষেধ পবিত্রতা রক্ষার আহবান।
আ ম ন জামান চৌধুরী
ওলিকুল শিরোমনী হযরত শাহজালাল মুজরদে ইয়েমেনী রঃ ১৩ শতকে সিলেটের একমাত্র মুসলমান গাজী বুরহান উদ্দিন রঃ দুর্দশার কথা ও অত্যাচারী জমিদার গৌরগোবিন্দের নিষ্ঠুরতার কাহিনী শুনে সিলেটে আসার মনস্থির করলে ৩৬০ জন শিস্যসহ সিলেটে আগমন করেন এই জগৎখ্যাত ওলি। সিলেটের অত্যাচারী জমিদার গৌরগোবিন্দের নিষ্ঠুরতা এবং ধর্মপ্রচারে বাধা হযরত শাহজালাল রঃ দলবলের ওপর আক্রমণ সেইসব আক্রমনের প্রতিআক্রমণে পরাজিত হয়ে সিলেট ছেড়ে পালিয়ে যায় গৌরগোবিন্দ। এই মহান ওলি ১৩৪৩ সালে ইন্তেকালের পর তাঁকে সিলেট শহরের এই এলাকায় সমাহিত করা হয়। তারপর থেকে সারা বছরই হযরত শাহজালাল রঃ মাজার জিয়ারতে উদ্দ্যেশে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের আগমন ঘটে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা সিলেটে আসলে একবার হলেও ঘুরে যান শাহজালাল মাজার।দীর্ঘদিন যাবৎ মাজার কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় নষ্ট হচ্ছে মসজি মাদ্রাসা মাজারের পবিত্রতা। বহু বছর ধরে আলিম ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মানুষেরা মাজার মসজিদ মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে ছেলে মেয়েদের বেপর্দা চলাফেরায় নাখোশ ছিলেন কিন্তু কর্তৃপক্ষ তা গুরুত্ব দেয়নি ফলে মাজাকে কেন্দ্র করে আসা দর্শনার্থীদের মধ্যে অনেকের দৃষ্টিকটু পোশাক পরিচ্ছদ মাজার এবং মসজিদ ওয়ালা পরিবেশের জন্য বেমানান হওয়ায় সম্প্রতি মাজার এলাকায় ‘হাফ প্যান্ট’ পরে না প্রবেশ নিষেধাজ্ঞামূলক সাইনবোর্ড টানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
৩ সেপ্টেম্বর রবিবার থেকে মাজারের প্রবেশের মূল ফটক ও পেছনের প্রবেশমুখে কয়েকটি সাইনবোর্ড টানানো রয়েছে । এতে লেখা- ‘হাফ প্যান্ট পরে মাজারের গেইটের ভিতরে প্রবেশ নিষেধ। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।
সাইনবোর্ডটি যাদের চোখে পড়ছে আলহামদুলিল্লাহ বলে প্রশংসা করছেন, কেউ কেউ একা একাই উচ্চারণ করছেন কর্তৃপক্ষের প্রতি ধন্যবাদ। শতাধিক মানুষ এই প্রতিবেধকের সঙ্গে কথা বলেন জানাযায় সিলেটে হাজার হাজার মসজিদ মাদ্রাসা ধর্মীয় প্রতিষ্টান ওধর্মাপ্রাণ মানুষদের বসবাস, যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে পোশাক পরিচ্ছদে ধর্মীয় আচার অনুষ্টানে চলাফেরায় রয়েছে স্বাতন্ত্র্য বৈশিষ্ট। সবারবপ্রায় অভিন্ন মতামত হলো যেহেতু এখানে একজন বড় ওলির মাজার রয়েছে একই আঙিনায় রয়েছে মসজিদ মাদ্রাসা কবর সেজন্য এখানকার পরিবেশটা সেরকম হওয়া উচিত। এমন একটা পবিত্র আবহে ছোটখাটো পোশাকে, বেপর্দা চলাফেরা করা শুধু ধর্মীয় নয় আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গেও যায়না। সবাইকে মনে রাখতে হবে এটা একজন উপমহাদেশের প্রখ্যাত একজন ওলির কবর কোনো পিকনিক বা পর্যটন স্পট নয়। এখানাকার পবিত্রতা রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। এরসঙ্গে সবাই মাজার কর্তৃপক্ষকে এমন সিদ্ধান্তে জন্য ধন্যবাদ জানান।